দুর্ঘটনা চলনবিলে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চলনবিলে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
|
আপডেট: ০৯:১৫, আগস্ট ২০, ২০১৬
নাটোরের সিংড়া উপজেলার তিসিখালী মাজার
এলাকায় চলনবিলে ডুবে ইমরান আলী নামের এক কলেজশিক্ষার্থী মারা গেছেন।
বন্ধুদের সঙ্গে তিনি সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
গতকাল শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইমরানের বাড়ি বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার খেংশহর গ্রামে। বাবার নাম আবদুর রশিদ। তিনি বগুড়া আজিজুল হক কলেজের সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ইমরানের বন্ধু সিয়াম হোসেনের ভাষ্য, তাঁরা আট শিক্ষার্থী বিকেলে চলনবিলে বেড়াতে যান। নৌকায় করে বিলে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ইমরান গোসল করার জন্য নৌকা থেকে চলনবিলের পানিতে ঝাঁপ দেন। পরে আর তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন ও সিংড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমরানকে খুঁজে পায়নি। পরে রাজশাহী থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল গিয়ে রাত সাড়ে নয়টার দিকে ইমরানের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
ইমরানের আরেক বন্ধু মাইনুর রহমান জানান, ইমরান সাঁতার জানতেন না। অল্প পানি ভেবে তিনি ঝাঁপ দেন। কিন্তু সেখানে পানি বেশি ছিল।
সিংড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তাহের আজ শনিবার সকালে জানান, ইমরানের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ভ্রমণে আসা লোকজন অসতর্ক থাকায় প্রতিবছরই এ ধরনের কিছু দুর্ঘটনা ঘটছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইমরানের বাড়ি বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার খেংশহর গ্রামে। বাবার নাম আবদুর রশিদ। তিনি বগুড়া আজিজুল হক কলেজের সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ইমরানের বন্ধু সিয়াম হোসেনের ভাষ্য, তাঁরা আট শিক্ষার্থী বিকেলে চলনবিলে বেড়াতে যান। নৌকায় করে বিলে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ইমরান গোসল করার জন্য নৌকা থেকে চলনবিলের পানিতে ঝাঁপ দেন। পরে আর তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন ও সিংড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমরানকে খুঁজে পায়নি। পরে রাজশাহী থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল গিয়ে রাত সাড়ে নয়টার দিকে ইমরানের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
ইমরানের আরেক বন্ধু মাইনুর রহমান জানান, ইমরান সাঁতার জানতেন না। অল্প পানি ভেবে তিনি ঝাঁপ দেন। কিন্তু সেখানে পানি বেশি ছিল।
সিংড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তাহের আজ শনিবার সকালে জানান, ইমরানের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ভ্রমণে আসা লোকজন অসতর্ক থাকায় প্রতিবছরই এ ধরনের কিছু দুর্ঘটনা ঘটছে।


0 comments: