চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে যমুনা অয়েল এজেন্সির একটি গুদামে ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা জানান, ট্যাংক-লরিতে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ওই গুদামে থাকা গ্যাস সিলিন্ডারগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়।
খবর পেয়ে চাঁদপুর উত্তর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। আড়াই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন কমান্ডার ফারুক জানান, ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দিবাগত রাত তিনটায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। আগুনে যমুনা অয়েল এজেন্সির মালিক মিজানুর রহমানসহ সাতজন দগ্ধ হন।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত এক চিকিৎসক বলেন, আগুনে দগ্ধ ছয়জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে চারজনের শরীরের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ এবং দুজনের শরীরের ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ পুড়ে গেছে। আহত ফায়ার সার্ভিস কর্মী খোকন মজুমদার চাঁদপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।







